আমলকি – আমলকির উপকারিতা ও অপকারিতা । সম্পূর্ণ বর্ণনা

আমলকি ফলটি ছোট এবং খেতে তিক্ত হলেও ছোট্ট এই আমলকি ফলের মধ্যে রয়েছে আমাদের মানব শরীরের জন্য অনেক উপকারী ভিটামিন। যদিও প্রথমে খেতে একটু তেঁতো লাগে কিন্তু পরে মিষ্টি লাগে। ছোট্ট এই আমলকীতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে যা কমলার চেয়েও বেশি। আমাদের মানব শরীরের বিভিন্ন রোগের উপশম হয় আমলকি খাওয়ার ফলে। আপনি প্রতিদিন অনেক ভিটামিন না খেয়ে আমলকি খান একটি করে। এতে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ ভালো হয়ে থাকে। শুনলে হয়তো অবাক হবেন এই আমলকিতে আপেলের চেয়েও ১২০ গুন বেশি ভিটামিন সি রয়েছে।

আমলকিতে এই ভিটামিন সি এবং অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট অনেক অনেক রোগের হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে থাকে। শুধুমাত্র যে শরীরের বিভিন্ন রোগ হতে আমাদের রক্ষা করে থাকে এমন নয়। ত্বক এবং চুলের নানা ধরনের সমস্যার উপকার করে থাকে আমলকি নামে এই ছোট্ট কিউট ফলটি। এই আমলকীর ব্যবহার প্রায় সর্বত্রই পাওয়া যায় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে। ত্বকের উজ্জ্বলতা, শরীর চাঙা, চুলের জেল্লা এমন ধরনের অনেক অনেক রোগের সমাধান করে থাকে এই আমলকি ফল। কিন্তু অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না এই ফলটি, তাহলে এর বিপরীত হতে পারে। আজকে আমরা আলোচনা করব আমলকীর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে এবং এই ফলের সম্পূর্ণ বিবরণ জানবো।

সূচীপত্র: আমলকি ফলের বর্ণনা

* আমলকির উপকারিতা
* আমলকির অপকারিতা
* আমলকির তেল তৈরির নিয়ম
* আমলকির তেলের উপকারিতা
* শেষকথা আমলকির উপকারিতা ও অপকারিতা

আমলকীর উপকারিতা

১. চুলের যত্নে আমলকি
চুলের টনিক হিসেবে কার্য করে থাকে আমলকি এবং চুলের পরিচর্যার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপাদান এটি। শুধুমাত্র যে চুলের গোঁড়া মজবুত করে থাকে এমনটা নয়, চুলের বৃদ্ধিতে এই আমলকি সাহায্য করে থাকে।

২. দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে আমলকি
আমাদের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে আমলকীর রস। চোখের প্রদাহ নামক সমস্যার সমাধান করে এটি। শুধুমাত্র যে উক্ত কার্য করে চোখের জন্য তা নয় চোখের পানি পড়ার সমস্যা এবং চোখ চুলকানির সমস্যার সমাধান করে থাকে আমলকি।

৩. রুচি বৃদ্ধিতে আমলকী
আমাদের মুখের স্বাদ এবং রুচি বাড়ায় আমলকির তেতো ও টক। সামান্য মধু এবং মাখন মিশিয়ে যদি খাওয়া হয় আমলকির গুঁড়োর সঙ্গে তাহলে আমাদের রুচি অনেক বেড়ে যায়। এজন্য আমলকির রস আমাদের মুখের রুচি বৃদ্ধি করে থাকে।

৪. মেছতা থেকে মুক্তিতে আমলকি
আমলকির রস এবং চালের গুড়া দিয়ে সাবানের মতো বানিয়ে যদি প্রতি সপ্তাহে দুইবার ত্বকে ঘষা হয় তাহলে মেছতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় অনেকটাই।

৫. ডায়াবেটিস প্রতিরোধে আমলকী
ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করার জন্য সাহায্য করে ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে। কোলেস্টেরলের লেভেলও কম রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে আমলকি। শুধুমাত্র যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে এমন নয় পেটের পীড়া, সর্দি-কাশি এবং রক্তশূন্যতা দূর করে থাকে ছোট্ট এই ফলটি।

৬. রোগ প্রতিরোধ করতে আমলকী
ফুসফুস শক্তিশালী, হৃদযন্ত্র এবং মস্তিষ্কের শক্তিবৃদ্ধি করে থাকে আমলকি। আমলকীর মোরব্বা বা আচার হৃদযন্ত্র এবং মস্তিষ্কের দুর্বলতা দূর করে। মানসিক চাপ কমিয়ে থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। বমি, অনিদ্রা, কফ, ব্যথা-বেদনায় অনেক উপকারী এই আমলকি।

৭. ত্বকের দাগ দূর করতে আমলকি
প্রতিদিন আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন সকাল বেলা । এরকম করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং ত্বকের দাগ দূর হয়ে থাকে । চক্ষু ভালো রাখার জন্য এই আমলকিতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল এই ক্যামিক্যাল চক্ষুর জড়িও ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করার জন্য অনেক সাহায্য করে ।

৮. দাঁতের বিরুদ্ধে আমলকী
মুখ এবং দাঁতের সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করিয়া থাকে এই আমলকী। মুখ এবং গলার আলসার থেকে রক্ষা করে । লোহিত রক্ত কণিকার মাত্রা বাড়ায় রক্তে। পেপটিক আলসার প্রতিরোধ করিয়া থাকে আমলকি। ইত্যাদি নানা রোগ হতে উপকার পাওয়া যায় আমলকির রসে ।

আমলকী খাওয়ার অপকারিতা

আমলকীর অপকারিতা

ছোট্ট একটি ফল আমলকি কতো পুষ্টিগুণেই না ভরপুর । যাদের খাবার রুচি কম তাদের রুচি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে আমলকি নামক এই ছোট্ট কিউট ফলটি । চুলের গোঁড়া মজবুত হতে শুরু নানান ধরনের রোগের সমস্যার সমাধান করে থাকে এই আমলকি ফলটি । কতো গুনেই না ভরপুর এই ফলটি । কিন্তু আপনি কি জানেন এতো পুষ্টি গুনের মধ্যেও রয়েছে এই আমলকির ক্ষতিকর দিক । আমলকির অপকারিতা আজকে আমরা আপনাদের সাথে শেয়ার করব তেমনি কিছু আমলকির ক্ষতিকর দিক নিয়ে । সব ধরনের ফলের মধ্যেই কিন্তু নানা ধরনের পুষ্টিগুন রয়েছে, আবার একি ভাবে কিন্তু খারাপ দিকও রয়েছে । হ্যাঁ আমলকী ফলটি খাওয়া আমাদের মানব শরীরের জন্য অনেক অনেক উপকারী কিন্তু আপনার কোন সমস্যা থাকলে এই ফলটি খাওয়া ঠিক, কি পরিমাণে খাবেন এই বিষয়েই আমরা জানতে চলেছি । তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক আমলকির ক্ষতিকর দিক । আমলকির অপকারিতা ।

১. ত্বক শুষ্ক করে আমলকি
শরীরের ত্বক শুষ্ক হইলে আমলকি খাওয়া উচিৎ নয় । ত্বক আরো শুষ্ক হওয়ার সম্ভাবনা আছে সেই সময়ে আমলকি খেলে ।

২. মায়ের জন্য না আমলকী
স্তন্যদানকারী অথবা অন্তঃসত্ত্বা মায়েরা যারা রয়েছেন তাদের এই আমলকি ফল খাওয়া যাবে না ।

৩. পেটে সমস্যা করে আমলকি
অতি মাত্রায় ভিটামিন সি এবং ফাইবার আমলকিতে থাকায় আমাদের পেটের নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে অতিরিক্ত আমলকি । যেমন – পেট খারাপ, অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্য ।

৪. আমলকিতে সর্দি হয়
কাশি এবং সর্দি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বেশি পরিমাণে আমলকি খেলে ।

৫. কিডনি রোগীর জন্য ক্ষতিকর আমলকী
অতিরিক্ত পরিমাণে পটাশিয়াম আমলকিতে থাকায় ডায়বেটিস এবং কিডনি রোগীদের জন্য সমস্যার কারন হতে পারে ।

৬. হার্টের জন্য ক্ষতিকর আমলকি
বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের মতে যাদের কার্ডিয়াক সমস্যা নামক কোন সমস্যা রয়েছে তারা আমলকি খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারদের পরামর্শ নিবেন ।

৭. অ্যালর্জি হতে পারে আমলকী
কম সংখ্যক লোকদেরই এই আমলকির প্রভাবে চুলকানি বা অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা আছে । তবে আমলকি বেশি পরিমাণে খাওয়ার ফলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যায় পরার সম্ভাবনা রয়েছে । যেমন – পেটের ব্যথা হতে পারে, ডায়রিয়া, পাকস্থলীর কৃমি এবং বমি বমি ভাব হতে পারে ।

৮. আমলকির কারনে ঠাণ্ডা লাগতে পারে
মানব শরীরের তাপমাত্রা অনেকটাই কমিয়ে দেয় এই আমলকী । ফলে যদি কেই এই আমলকি বেশি পরিমাণে খায় তাহলে তার জ্বর-সর্দি হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে । যদি আপনার ইতিমধ্যেই জ্বর বা সর্দি থেকে থাকে তাহলে আমলকি খাওয়া হতে বিরত থাকুন বা কম খান । এরূপ হলে আমলকি ত্রিফলা হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন ।

৯. কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে আমলকিতে
আমলকি জুস করে না খেয়ে চিবিয়ে খাবেন তাহলে জুস করে খাওয়ার থেকেও বেশি উপকার পাবে । আমলকি শীতের দিনে বেশি পাওয়া যায় তাই এই শীতের সময়ে আমলকি গোটা খাবেন । প্রতিদিন সকালে একটি থেকে দুইটা আমলকি খেলে ভালো উপকার পাবেন । তারমানে এই না খালি পেটে অনেক গুলো আমলকি একবারে খাবেন তাহলে বিপরীত হতে পারে কিন্তু । প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় আমলকিতে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা বেশি ।

১০. আমলকিতে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া
অতিরিক্ত ভিটামিন সি রয়েছে আমলকিতে ফলে বেশি পরিমাণে আমলকি খেলে প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে । শুধু তাই নয় প্রস্রাব হতে আপনি দুর্গন্ধও অনুভব করতে পারেন বেশি আমলকি খাওয়ার জন্য । তাই বেশি পরিমাণে আমলকি না খাওয়াই ভালো ।

১১. রক্তচাপ প্রভাবিত করে আমলকী
যাদের কিডনি বা উচ্চ রক্তচাপ এই ধরনের সমস্যা রয়েছে তাদের আমলকি না খাওয়াই ভালো । কারন তাতে শরীরের সোডিয়ামের মাত্র অনেক বেড়ে যায় যার কারনে আমাদের শরীরের কিডনি সঠিকমতো কার্য করার ক্ষমতা কমে যায় । এরূপ-হলে শরীরে জল জমতে শুরু করে এবং উচ্চরক্ত চাপের সমস্যাও হইতে পারে ।

আমলকীর তেল তৈরির নিয়ম এবং আমলকি তেলের উপকারিতা

আমাদের শরীরের জন্য অতীব উপকারী আমলকি ফলটি যে কতো ধরনের কাজ করে তার হিসেব নেই । মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, রুচি বৃদ্ধি থেকে শুরু করে নানান ধরনের কাজ করে থাকে এই আমলকি ফলটি । সেই রকমই একটা বিশেষ কাজ করে এই ছোট্ট আমলকি ফলটি যা হলো চুল পড়া বন্ধ করে । বর্তমানে চুল পড়া সমস্যা আমাদের একটা প্রধান সমস্যা । যার সমাধান করার জন্য আমরা কতো না উপায় খুঁজে থাকি । বিভিন্ন ধরনের ঔষধ থেকে শুরু করে বিভিন্ন কসমেটিকস ব্যবহার করে থাকি । কিন্তু তেমন ভালো ফলাফল তাতে পাওয়া যায় না । আপনি চুল পড়া অনেকটাই কমাতে পারবেন আমলকির তেল ব্যবহারের মাধ্যমে ।

সমস্যা হলো আমরা জানি আমলকির তেলের গুনাগুণ সম্বন্ধে । কিন্তু অনেক দোকান খুঁজেও পাওয়া যায় না এই আমলকির তেল । আমরা আজকে জানবো আমলকির তেল তৈরির নিয়ম এবং আমলকির তেলের উপকারিতা আপনি আমলকির তেল তৈরি করে কাচেঁর বয়ামে সংরক্ষণ করতে পারেন এক বছর পর্যন্ত । তাহলে চলুন জেনে নেই আমলকির তেল তৈরির নিয়ম এবং আমলকীর তেলের উপকারিতা ।

আমলকির তেল তৈরিতে প্রয়োজনীয় উপকরণ

* ১৫ টি আমলকী
* ১/৪ কাপ কারি পাতা
* ২/৩ কাপ তিল বা নারকেল তেল
* ১/৪ কাপ নারকেল তেল
* পাঁচটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল
উক্ত উপকরণ গুলো আমলকির তেল তৈরিতে প্রয়োজন ।

কিভাবে আমলকীর তেল তৈরি হয়

আমলকীর তেল যেভাবে তৈরি করবেন

আমলকিগুলো প্রথমে ধৌত করবেন । ধৌত আমলকিগুলো ভালো করে শুকনা কাপড় দিয়ে মুছে নিবেন । এরপরে শাঁসটা ছুরি দিয়ে কেটে আলাদা করে নিয়ে আমলকির মধ্যে থাকা বিচিগুলো বের করে নিবেন । তারপরে সিকি পাপ নারকেলের তেল এবং কারি পাতা দিয়ে মিশ্রণ করুন ব্লেন্ডিং করে ।

মোটা তলা-রয়েছে এমন কড়াই চুলায় চাপিয়ে দিবেন । এরপরে তিন বা দুই কাপ তিল অথবা নারকেলের তেল দিয়ে আমলকির সেই মিশ্রণ দিয়ে দিবেন কড়াইয়ের উপরে । অনবরত নাড়তে থাকুন সেই মিশ্রণ কম আঁচে । এরকম করবেন ৪০-৪৫ মিনিট পর্যন্ত তারপরে যখন রং বদলাবে তখন সেই তেল নামিয়ে ৮ ঘণ্টার মতো ঢেকে রাখবেন । সবশেষে একটা পাতলা কাপড় দিয়ে আমলকির তেল ছেঁকে নিবেন । এভাবেই তৈরি করে আমলকির তেল ।

আমলকীর তেলের উপকারিতা

* আমলকির তের ব্যবহার করলে অকালে চুল পাকার সম্ভাবনা অনেকটাই কমে যায় ।
* যদি আপনার মাথায় চুলকানি থাকে তাহলে সেই চুলকানি দূর করতে পারেন আমলকির তেল ব্যবহার করে ।
* চুলের দ্রুত বৃদ্ধি হয় এবং চুলের গোঁড়ায় রক্তের প্রবাহতা বাড়ে নিয়মিত আমলকির তেল ব্যবহারে ।
* আপনার চুলে যদি ঝলমলে ভাব আনতে চান তাহলে আমলকির তেল কুসুম গরম করে চুলে ভালো করে লাগিয়ে নিন এবং কিছুক্ষণ পরে তা শ্যাম্পু ব্যবহার করে ধুয়ে ফেলবেন ।
* স্নান করার ৪৫ মিনিট আগে মাথায় আমলকির তেল মাথায় নিলে নিয়মিত চুল পড়া বন্ধ হওয়ার হয় অনেকটাই ।

শেষকথা আমলকীর উপকারিতা ও অপকারিতা

এমন কোনো বস্তু নেই এই জগতে যার কোন খারাপ গুন নেই এবং এমন কোন বস্তু নেই যার কোন ভালো গুন নেই । হয়তো কোন বস্তুর মধ্যে ভালো গুন বেশি আবার কোন বস্তুর মধ্যে খারাপ গুন বেশি । আমাদের গ্রহণ করার উপরে ভালো খারাপ নির্ভর করে । আমরা কি গ্রহণ করব সেটা আমাদের বিষয় । ইচ্ছা করলেই আমরা ভালোটাও গ্রহণ করতে পারি আবার খারাপটাও গ্রহণ করতে পারি । আমার এই আমলকি ফলটি ভালো লাগে খেতে এর মানে এই নয় যে তা বেশি পরিমাণে খাব । হ্যাঁ আমলকি খাওয়ায় অনেক উপকার রয়েছে । তবে আমাদের বেশি পরিমাণে কখনোই আমলকি খাওয়া উচিৎ নয় । আমলকির যেরকম অনেক গুন রয়েছে তেমনি আমলকির এমন গুনও রয়েছে যা আমাদের মানব শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর । অতএব আমলকি খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য অনেক ভালো কিন্তু বেশি পরিমাণে কখনো খাওয়া ঠিক না । আশা করি আপনার পোস্টটি ভালো লেগেছে ।

শেয়ার করুন

Facebook
Twitter
WhatsApp
Telegram
Post Tags:

আমলকির উপকারিতা ও অপকারিতা, আমলকি, আমলকির উপকারিতা, আমলকির অপকারিতা, আমলকি খাওয়ার অপকারিতা, আমলকি খাওয়ার উপকারিতা, আমলকি খাওয়ার নিয়ম, আমলকির ক্ষতিকর দিক, খালি পেটে আমলকি, চুলের জন্য আমলকির উপকারিতা, আমলকির রসের উপকারিতা, আমলকি উপকারিতা, আমলকির গুণাগুণ, আমলকি কখন খাওয়া উচিত, আমলকির পুষ্টিগুণ, আমলকির তেল তৈরির নিয়ম, আমলকির তেল, আমলকির তেলের উপকারিতা, চুলের যত্নে আমলকি, আমলকি তেল, চুলে আমলকির ব্যবহার, আমলকির তেল উপকারিতা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!